প্রিমিয়াম কাটারি ভোগ চাল

প্রিমিয়াম মিনিকেট জিরা চাল

প্রিমিয়াম কাটারি চাল

Discover

আমাদের পণ্য সমূহ

Why Choose Us

অর্গানিক চালের বৈশিষ্ট্যসমূহ

অর্গানিক চাল স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর একটি খাবার। অর্গানিক আনপ্রসেসড চালে কম পরিমান সোডিয়াম, ফ্যাট, কোলেস্টেরল, ফাইবার,প্রোটিন, ভিটামিন এবং খনিজ থাকে। এসব চাল খেলে ডায়াবেটিস, সথূলত্ব ও হৃদরোগের ঝুঁকি কম থাকে।

আনুমানিক, এক দেড়শ বছর ধরে দিনাজপুর জেলায় সুগন্ধি কাটারিভোগ ধান চাষাবাদ হয়ে আসছে সুগন্ধি_ও_খেতে_সুস্বাদু এই কাটারিভোগ চাল মাথার দিকে ছুরির মতো একটুখানি চোখা ও বাঁকা। কাটারিভোগ চাল দিয়ে ভাত, পোলাও ছাড়াও মজাদার বিরিয়ানি, জর্দা, পায়েশ ও ফিরনি রান্না করা যায়।
মজার ব্যাপার হলো, এই কাটারিভোগ চাল পৃথিবীর অন্য কোনো দেশ তো দূরে থাক, খোদ বাংলাদেশেরই অন্য কোনো জেলায় রোপণ করলে ঘ্রাণ ও স্বাদ বদলে যায়। এমনকি দিনাজপুরের সব এলাকাতেও কাটারিভোগ ধান চাষাবাদ হয় না।
কাটারিভোগ এক দেড়শ বছর ধরে দিনাজপুর জেলায় ঐতিহ্যবাহী পণ্য হিসেবে সু-পরিচিত।

আমাদের কাটারিভোগ চালের বৈশিষ্ট্যঃ
♦️ প্রাকৃতিক ভাবেই আকারে চিকন।
♦️ খেতে সুস্বাদু ও সুগন্ধি।
♦️ সম্পূর্ণ খুদ ও পাথরমুক্ত।
♦️ চালে কৃত্রিম সুগন্ধি ব্যবহার করা হয়না।
♦️ শতভাগ বিশুদ্ধ ও হালাল।
♦️ ভেজালমুক্ত ও পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ।
♦️ কাটিং পালিশ ও কেমিক্যাল ছাড়া চাল তৈরি।
কাটারিভোগ এটি এমন এক সিদ্ধ চাল যা থেকে ভিটামিন, মিনারেল, জিংক, ফাইবার ইত্যাদিসহ সকল পুষ্টি উপাদান পাওয়া যাবে, এই চালের ভাত সরু, লম্বা এবং খেতেও দারুন স্বাদ রয়েছে।

অর্গানিক (Organic) শব্দটার আভিধানিক বাংলা অর্থ জৈব।জৈবিক অর্থ রাসায়নিক সার এবং কীটনাশক ব্যবহার না করেই জন্মানো ফসল এবং একে “জৈব “ও বলা হয়।আজকাল, জৈব এত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে যে এটি কেবলমাত্র খাদ্য আইনী বিভাগের জন্যই নয়, ব্যক্তির নীতি এবং জীবনযাত্রার শব্দ হিসাবেও ব্যবহৃত হয়।

বাংলাদেশে মোট ফসলী জমির প্রায় ৭৬% জমিতে ধান চাষ করা হয়।এর প্রায় ৭০% জমিতেই আধুনিক জাতের ধান চাষ করা হচ্ছ। বর্তমানে দেশে প্রায় ১০ লক্ষ হেক্টর জমিতে হাইব্রিড জাতের ধান আবাদ করা হচ্ছে। স্থানীয় জাতের তুলনায় এসব জাতে পোকামাকড়ের আক্রমণ বেশি হয়। এসব আধুনিক জাতের ভাল ফলন পাওয়ার জন্য স্থানীয় জাতের তুলনায় বেশি সার ও সেচ দিতে হয়। এজন্য পোকামাকড়ের আক্রমণও বৃদ্ধি পায়। ১৯৮৫ সালে এ দেশে ধান ফসলের জন্য ক্ষতিকর ১৭৫ প্রজাতির পোকাকে শক্ত করা হয় (করিম ১৯৮৫)। পরবর্তীতে২০০৩ সালে ২৬৬টি প্রজাতির পোকাকে ধানের ক্ষতিকর পোকা হিসেবে শনাক্ত করা হয়(ইসলাম ও অন্যান্য ২০০৩)।এর মধ্যে সব পোকা সব মৌসুমে বা সব জায়গার ধান ফসলে ক্ষতি করে না। ২০ প্রজাতির পোকাকে ধান ফসলের সাধারণ ও গুরুত্বপূর্ণ ক্ষতিকর পোকা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে বাংলাদেশে মাজরা, পামরি, বাদামী গাছ ফড়িং ধানের প্রধান তিনটি ক্ষতিকর পোকা।  

সর্বোচ্চ 20% পর্যন্ত ডিসকাউন্ট

সবচেয়ে কম দামে
সেরা চাল কিনুন

বিশুদ্ধতার অনুভূতি

খাঁটি খাবারই
প্রাকৃতিক ঔষধ